3 ডিসেম্বর, 2020 এ বাংলাদেশে একটি মজার ঘটনা ঘটেছিল। বিবাহ অনুষ্ঠানে, যখন অল্প বয়স্ক বর সর্বপ্রথম পাসপোর্টে তার ভবিষ্যৎ স্ত্রীর ছবি দেখতে পেল তখন সে একটা কাণ্ড করে বসল। দেখা গেল যে মহিলাটি এই বছর 64 বছরে পা দিয়েছেন এ কারণে সে ফিরে গিয়েছিলেন। গত এক বছর যাবৎ আঁচল, আবীরকে এ কথা বলে আসছিল যে তার বয়স 29 বছর, এ কথা বলে সে তার বয়স লুকিয়েছিল। বাস্তবিক অর্থে মহিলাটির মুখমণ্ডল এবং অবয়ব দেখে অত্যন্ত অল্প বয়স্ক মনে হত এবং সত্যি সত্যিই লোকটি বুঝতে পারেনি যে মহিলাটির বয়স তার চাইতে দ্বিগুণ।


আঁচল

সুতরাং এ ঘটনাকে ধন্যবাদ, হাজার হাজার মানুষের মধ্যে শত শত মানুষ বাংলাদেশে আবিষ্কৃত সবচাইতে কার্যকর ত্বক পুনরুজ্জীবিতকারী এ নতুন পণ্যটির কথা জানতে পেরেছিল।

অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে আবীর যা বলেছিল তা এখানে তুলে ধরা হলো:

আমি যখন আঁচলের প্রকৃত বয়স দেখি আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না যে আমি কতটা হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। যা হোক, তাকে দেখে 30 এর বেশি মনে হত না! তার বয়স যে আরো বেশি হতে পারে সে সম্পর্কে আমার কোন ধারণাই ছিল না। আমরা এক বছর যাবৎ দেখা সাক্ষাৎ করেছি এবং আমি খুব খুশি ছিলাম এবং তাকে ভালোবাসতাম। কিন্তু বিবাহের সময় যখন আমি তার পাসপোর্ট দেখতে পেলাম তখন আমি এতটা হতবাক হয়ে গেলাম যে আমি আঁচলের সাথে চিৎকার করা শুরু করলাম এবং আমি পালিয়ে বাঁচলাম।

প্রায় এক মাসের অধিক সময় ধরে আমি হতাশাগ্রস্থ ছিলাম এবং কী করব বুঝতে পারছিলাম না। তারপর আমি অনুধাবন করলাম যে আঁচল পাসপোর্টে তার বয়স শুধুমাত্র একটা সংখ্যা। আর যদি আমি এই সংখ্যাটি দেখতে না পেতাম তাহলে আমি এখোনো তাকে ভালোবাসতাম। সে দেখতে চমৎকার এবং অনেক অল্প বয়স্ক যুবতীদের চাইতে তুলনামূলকভাবে অনেক সুন্দর। কোনো কিছুরই যখন কোনো পরিবর্তন হয়নি, তাহলে কেন আমি তখন ভীত হয়ে পড়েছিলাম? তাই, যখন আমার প্রাথমিক ধাক্কা চলে যায়, আমি তৎক্ষণাৎ আঁচলের কাছে যাই, বলেছিলাম যে আমি তাকে ক্ষমা করি এবং তাকে আবার প্রস্তাব দিই। আমরা বিয়ে করেছি, মধুচন্দ্রিমায় গিয়েছি এবং এখন আমরা একটি সন্তানের প্রত্যাশা করছি। আমরা সুখি!

আমাদের সম্পাদকীয় কর্মীরা কেবল এই পরিস্থিতিতে বিস্মিত হয়েছিল এবং আমরা আঁচলের সাক্ষাৎকার নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম

প্রতিবেদক: হ্যালো আঁচল! অনুগ্রহ করে আমাকে বলবেন কি কেন আপনাকে এত অল্প বয়স্ক দেখায় এবং কেন আপনি আবীরের কাছে আপনার প্রকৃত বয়স লুকিয়েছিলেন?

হ্যালো, আমি যদি বলি আমার বয়স 64 তাহলে কি আপনি বিশ্বাস করবেন? (হাসি)। এটি আরো অদ্ভুত দেখাবে। যদিও আমার মুখমণ্ডল এবং ত্বকের জন্য আমার বয়স 40 ও মনে হতো না। আর এমনকি আমিতো 64 এর কথা বলিই নাই। এ কারণে আমি প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যে যখন আমার সুন্দর যুবক আবীরের সাথে দেখা হবে তখন আমি আমার বয়সের কথা তাকে বলব না। আমি তাকে কষ্ট দিতে চাই না কারণ আমাদের সম্পর্ক ভালোই চলছিল।

প্রতিবেদক: সত্যি কথা বলতে আপনার বয়স যে 64 বছর এ কথা বিশ্বাস করতে আমার কষ্ট হচ্ছিল। আমি একটি চমৎকার বালিকা দেখছি যার বয়স হবে সর্বোচ্চ 35। কীভাবে এটা ঘটল? অনুগ্রহ করে আমাদেরকে আরো বলুন।

তুমি জানো, 12 বছর আগে, আমি আমার প্রাক্তন স্বামীকে তালাক দিয়েছিলাম। ইতোমধ্যে আমার বয়স 52 বছর হয়ে গিয়েছিল এবং আরো অল্প বয়সী এবং আরো সুন্দর মেয়ে পাবার জন্য সে আমাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিল। সে আমাকে ফেলে চলে যাওয়ার 2 বছর পর্যন্ত আমি মারাত্মকভাবে হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েছিলাম। ডাক্তাররা আমাকে অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট প্রেসক্রাইব করেছিলেন, কিন্তু আমি এখনও স্বাভাবিক হতে পারিনি।

আর তারপরে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে আমি নিজেকে প্রমাণ করব যে আমি একজন মহিলা এবং আমি যেকোনো বয়সে তরুণ এবং সুন্দর হতে পারি।

ঐসময় আমি আমার সকল অর্থ টিভিতে প্রদর্শিত বিভিন্ন ত্বক সতেজকারী পণ্যের পিছনে ব্যয় করছিলাম। কিন্তু এগুলোর কোনোটাই আমাকে সাহায্য করতে পারেনি। তারপর আমি বাংলাদেশের ব্যয়বহুল কসমেটিক চিকিৎসা করাতে শুরু করে দিলাম। আর এমনকি সেগুলোও আমাকে সহায়তা করতে পারল না। আর তারপর আমি বুঝতে পারলাম যে আমার জন্য প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত কোনো প্রাকৃতিক পণ্য নির্বাচন করাই হবে সবচাইতে ভালো উপায় এবং এভাবে আমি বুঝতেও পারব কোনটা ভালো কাজ করছে আর কোনটা খারাপ কাজ করছে। আমি 30 বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন একজন ফার্মাসিস্ট, ফিলিপাইনের লতাপাতা এবং গাছপালা হতে নতুন কিছু তৈরি করা আমার জন্য কষ্টকর কিছু না এবং আমি এগুলো নিজের উপর পরীক্ষা করেও দেখতে পারতাম।

প্রতিবেদক: খুবই চমকপ্রদ, আপনি কি সত্যি সত্যি সফল হয়েছিলেন?

আপনি যেমন আমার মুখমণ্ডল দেখতে পারছেন - হ্যাঁ, আমি পেরেছিলাম। (হাসি)। 3 বছরের বেশি সময় ধরে আমি নিজের উপর বিভিন্ন ফর্মূলা প্রয়োগ করে যাচ্ছি, কিন্তু না এখনো কোনো ফলাফল এসেছে আর না খ্যাতি অর্জন করতে পেরেছি। আমার বয়স যখন 57 তখন আমি প্রায় আশা ছেড়েই দিয়েছিলাম, অবশেষে আমি আশ্চার্যজনক কিছু আবিষ্কার করতে পেরেছি। স্বাভাবিকভাবে, আমি আমার পরবর্তী ফর্মূলা ব্যবহার করতে শুরু করে দিলাম এবং 7 দিন পর আমার বন্ধু আমার মুখমণ্ডলে পরিবর্তন দেখতে শুরু করেছিল। ঐ সময় আমি এটা নিয়ে খুব একটা চিন্তা ভাবনা করিনি কিন্তু 30 দিন আমার নতুন ফর্মূলা নিয়ে কাজ করার পর আমার বন্ধুবান্ধব এবং আমার পরিবার আমাকে চিনতে পারছিল না!

ব্যাপারটা ভেবে দেখুন, আপনি নিত্যদিনকার মত আপনার হেয়ার ড্রেসারের নিকট চুল কাটাতে এসেছেন এবং আপনাকে হ্যালো বলার পরিবর্তে যেন সে চমকে উঠেছিল। এটি ছিল একটি অত্যন্ত মজার কাহিনী। শুধুমাত্র তাকে আমার পাসপোর্ট দেখানোর পরই সে বিশ্বাস করল যে এটা আমি। আমার এখনো পর্যন্ত তার চমকিত চোখের কথা এবং সে যে বাক্যাংশ বলেছিল তা মনে আছে: "এটা সত্য হতে পারে না, মাত্র এক মাস আগে দুঃখ ভারাক্রান্ত চোখের একজন বৃদ্ধা মহিলা আমার নিকট এসেছিল এবং এখন আমি একজন যুবতী এবং সুন্দর মেয়ে দেখতে পাচ্ছি যার চোখ আনন্দে পরিপূর্ণ। এটি কি কোন প্রকার তামাশা?"

কিন্তু এটি কোনো প্রকার তামাশা ছিল না। আর ঐদিন আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে আমি মানুষের উপকারের জন্য আশ্চর্যজনক মূল্যবান কিছু একটা আবিষ্কার করতে পেরেছি। তখন থেকে, আমি বাংলাদেশ এবং ফিলিপাইনের প্রায় এক ডজনের অধিক গবেষণা কেন্দ্র এবং ফার্মাসিটিক্যাল কোম্পানির নিকট লিখেছিলাম কিন্তু কিছু আশ্চর্যের ব্যাপারও ঘটেছিল।

প্রতিবেদক: কী আশ্চর্যের ব্যাপার?

অবশ্যই সকল কোম্পানিগুলো আমাকে চিঠির উত্তর প্রদান করেছিল এবং আমার ফর্মূলার জন্য আমাকে অনেক অর্থও দিতে চেয়েছিল। কিন্তু যখন আমি জানতে পারলাম যে তারা আমার পণ্যটি 20 000 BDT! তখন আমি বুঝিয়ে বললাম যে আমার ফর্মূলায়, সকল উপাদান বাংলাদেশে জন্মে এমন সব গাছপালা হতে এসেছে এবং এ কারণে আমার ফর্মূলা অনুসারে উৎপাদন করলে এটি অত্যন্ত সুলভ মূল্যের হবার কথা। তারা আমাকে বলল যে এটি এখন আর আমার ব্যবসা নেই এবং তারা যত দামে চায় তত দামে তারা তা বিক্রি করতে পারে।

প্রতিবেদক: আর আপনি কী করলেন?

আমি মনে করি যে আমার পণ্য সকলের নিকট পোঁছানো দরকার। তাই, আমি আমার ফর্মূলা বিক্রি করার সিদ্ধান্ত বাতিল করি এবং আমি নিজে তৈরি করার পরিকল্পনা করি। আমি কোন একটি ব্যাংক হতে বড় অংকের একটা ঋণ নিয়েছিলাম, আমরা দেশের সবচাইতে ভালো ফার্মাসিস্ট নিয়োগ করেছিলাম এবং আমাদের উৎপাদন শুরু করে দিয়েছিলাম। আর এর ফলে আমরা আমাদের পণ্য 20 000 BDT বরং শুধুমাত্র অর্থে 4398 BDT এর নাম Goji Cream । আমি সত্যি সত্যি মনে করি যে আমরা নিজেরা উৎপাদন করলে এত কম মূল্যে দিতে পরব, আমাদের পণ্য বাংলাদেশের প্রায় সকল জনগণের সাধ্যের মধ্যে থাকবে এবং তারাও আমার মত একই ধরনের শান্তি অনুভব করতে পারবে। একটা নব জীবনের আনন্দ, নতুন ভালোবাসা এবং 64 বছর বয়সেও আপনার প্রত্যাশিত অনুভূতি পূরণে সক্ষম। বাস্তবে আপনার প্রয়োজন।

প্রতিবেদক: এটা সাধ্যের মধ্যে! ব্যাংক হতে বড় অংকের ঋণ নিয়ে আপনি একটা বড় ধরনের ঝুঁকি গ্রহণ করেছিলেন। আপনি কি এখনো সেটা পরিশোধ করেছেন?

দুর্ভাগ্যবশত, আমি এখনো ঋণটি পরিশোধ করিনি এবং আমাদের পূর্বানুমান অনুসারে এত কম মূল্যে বিক্রি করলে, আমার আরো 4 বছর সময় লাগবে। কিন্তু আমি এই ধরনের ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত, আমি শুধু করতে চাই Goji Cream সবার নিকট পৌঁছে দিতে চাই। সর্বোপরি, অন্যান্য আর সাধারণ মানুষের মত আমি একজন মহিলা হিসাবে এই লেখাটি পড়ি এবং আমার জীবনেও আমার সাথে এরকম অনেক ঘটনা ঘটেছিল। কে কী বলল এটা কোনো ব্যাপার না কিন্তু কোন মহিলাকে কেমন দেখাচ্ছে তা তার খুশির একটি অদ্বিতীয় অংশ। তাই, বয়সের সাথে সাথে যেকোনোভাবেই হোক না কেন আমাদেরকে আমাদের পূর্বের সৌন্দর্য ধরে রাখতে হবে। আর এরকম একটা চমকপ্রদ পণ্য পেয়ে আমরা অবশেষে বয়সের ছাপ এবং কোঁচকানো ত্বকের সাথে যুদ্ধ করা ছেড়ে দিয়েছি কারণ Goji Cream আপনার ত্বককে নতুন জীবন দিতে পারে, মাত্র 30 দিনে আপনাকে 20-30 বছরের মত দেখাবে । আমি বলতে চাই যে এখন আমার বয়স 64 বছর এবং আমি খুব খুশি, আমার একজন যুবক এবং সুন্দর স্বামী আছে এবং ইতোমধ্যে আমি 3 মাসের গর্ভবতী এবং একটি সন্তান প্রত্যাশা করছি। তাই, আমি সকল মহিলাদের উদ্দেশ্যে বলব কখনোই হতাশ হবেন না এবং সর্বদা আপনার মেয়েলী সুখ অর্জনের জন্য যুদ্ধ চালিয়ে যান।

আমি এশিয়ান সেন্টার অব ডার্মাটোলজি অ্যান্ড কসমোটোলজি এর একজন অভিজ্ঞ একজন চর্ম বিশেষজ্ঞ মাহিন চৌধুরীর সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেছিলাম। তিনি যা বলেছিলেন তা এখানে তুলে ধরা হলো। ডা. রোহান চৌধুরী


মিসেস আঁচল ত্বক পুনরুজ্জীবনের জন্য যে ফর্মূলা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন তা প্রায় অসম্ভব। এখানে আমরা খুব স্বল্প আকারে প্রাকৃতিক উপাদানের সঠিক প্রয়োগ মাত্রার সমন্বয়ে তৈরি পণ্যের কথা বলছি। অনেকগুলো প্রাকৃতিক উপাদান সমন্বয়ের ফলে সে সব চাইতে কার্যকর ফেসিয়াল এবং ত্বক সজীবকারী পণ্য প্রস্তুত করে ফেলেছে যা এখন সচারচর পাওয়া যাচ্ছে, শুধুমাত্র বাংলাদেশেই নয় বরং সমগ্র পৃথিবীতে পাওয়া যাচ্ছে।

আমরা যখন Goji Cream নিয়ে গবেষণা করলাম তখন আমাদের নিকট এটি অবিশ্বাস্য বলে মনে হচ্ছিল। কিন্তু চূড়ান্তভাবে ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা পাশ করার পর আমরা এর ফলাফল দেখে সত্যি সত্যিই হতবাক! Goji Cream সত্যি সত্যি কাজ করে এবং মাত্র 3-4 সপ্তাহে ত্বকে যৌবন ফিরিয়ে আনে! এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে, এটি প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে তৈরি এবং নিশ্চিতভাবে এশিয়ার অন্যান্য বাজারে বিক্রিত পণ্যের মত ক্ষতিকর নয়। এখন Goji Cream-এর সমর্থনে সকল সনদ আছে এবং পূর্ণ সক্ষমতার সাথে এর উৎপাদন চলছে।



32 বছর বয়স্ক ব্যক্তিটির বিবাহের মর্মপীড়াদায়ক কাহিনী প্রচলিত আছে এবং যা সমগ্র বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। অনেক মানুষ আবীরকে সান্তনা দিয়েছিল। কিন্তু গল্পের শেষটি দেখুন। সে তার ভালোবাসার মানুষের কাছে ফিরে এসেছিল, তারা এখনো বিবাহিত এবং এখন তারা সুখি। আর আঁচল যে ফর্মূলা তৈরি করেছিল তা সমগ্র বিশ্ব থেকে অনেক রিভিউ পেয়েছিল। এই এন্টিএজিং পণ্যটির কার্যকারিতা অন্য সকল পণ্যের রেকর্ড ছাড়িয়ে গিয়েছিল এবং একই সাথে এর নিজস্ব উৎপাদন প্রক্রিয়াকেও ধন্যবাদ, এটি বাজারে পাওয়া যায় এমন অন্যান্য পণ্যের তুলনায় কয়েক গুণ সস্তা।

কিন্তু আমরা এখনো মনে করি যে বাংলাদেশের কিছু কিছু অধিবাসীদের জন্য এটা এখনো বেশ চড়া মূল্যের। এ কারণে আমরা আঁচলকে যত দূর সম্ভব মূল্য আরো কিছুটা কম করতে বলেছিলাম। তার ব্যাংক লোন থাকা সত্ত্বেও সে রাজী হয়েছিল।.

খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে Goji Cream শুধুমাত্র 50% ছাড় মূল্যে 2199 BDT । এই বিশেষ সুযোগ চালু থাকবে । অফার চলাকালীন, বাংলাদেশের যেকোনো বাসিন্দা Goji Cream পেতে পারেন শুধুমাত্র। এটি করার জন্য আপনাকে শুধুমাত্র নীচের ফরমে আপনার নাম এবং ফোন নম্বর দিতে হবে। এর পর একজন কসমেটোলজিস্ট পরামর্শদানকারী আপনার সাথে যোগাযোগ করবেন এবং আপনাকে Goji Cream সম্পর্কে আরো কিছু জানাবেন


4398 BDT

2199 BDT


এই প্রোমোশনটি শেষ হওয়ার আগেই অর্ডার করুন: 12:11



50% ছাড়ে কিনুন